ভারতের পরমাণু নীতি।
১৯৬০ এর দশকের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ভারতের পরমাণু নীতি ছিল অত্যন্ত সহজ, বিপ্লহীন এবং সরলরৈখিক এবং ১৯৫৪ সালের পারমানবিক পরীক্ষা নিষিদ্ধ করার দাবির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কিন্তু এই সহজ সরল নীতিটিকে বদলানোর প্রয়োজন দেখা দেয় ১৯৬৪ সালে মহাকাশে চীনের পরমানু বিস্ফোরণ ও ১৯৬৫ সালে ভারত-পাক যুদ্ধের পর।
আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন
পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ: ১৯৭৪ সালে ভারত পোখরানে একটি পারমানবিক পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটায় এবং ব্যর্থ হয়। এতে ঘরে বাইরে তুমুল সমালোচনা হয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধির। আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ভারতের বিরুদ্ধে কিছু নিষেধাজ্ঞাও জারি হয়।
পরমাণু শক্তিধরের মর্যাদা লাভ ভারত তার পরমানু নীতির তৃতীয় ধাপে পৌঁছার ১৯৯৮ সালে। ঐ বছর প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর সময় ভারত পরপর পাঁচটি পরমানু বিস্ফোরণ ঘটায়। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে পরমানু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে গণ্য করতে অস্বীকার করে। সেই মর্যাদা ভারত পায় ২০০৫ সালে ভারত-মার্কিন অসামরিক পারমানবিক চুক্তির সময়ে।
আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন
তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ভারতের পরমাণু নীতি India's nuclear policy. এই নোটটি পড়ার জন্য