ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে আজান্দ হিন্দ ফৌজ ও সুভাষচন্দ্র বসুর অবদান লেখ । Write the contribution of Azad Hind Fauj and Subhash Chandra Bose in the history of India's freedom struggle.

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে আজান্দ হিন্দ ফৌজ ও সুভাষচন্দ্র বসুর অবদান লেখ ।

 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে আজান্দ হিন্দ ফৌজ ও সুভাষচন্দ্র বসুর অবদান লেখ ।

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে আজান্দ হিন্দ ফৌজ ও সুভাষচন্দ্র বসুর অবদান লেখ ।

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে আজান্দ হিন্দ ফৌজ ও সুভাষচন্দ্র বসুর অবদান লেখ ।

ভারতের অভ্যন্তরে আগস্ট আন্দোলন যখন গতিহীন হয়ে ন ভারতের পড়েছে তখন ভারতীয় স্বাধীনতা তের বাইরে সুভাষচন্দ্র বস্তুর নেতৃত্বে তা সংগ্রাম প্রবল আকার ধারণ করেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তিনি বৈদেশিক শক্তির সাহায্যে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে ভারত সরকার তাঁকে 'ভারত রাগ আর্জুন'-এ গ্রেপ্তার করে গৃহবন্দী করে রেখে ছিল। এই পরিস্থিতিতে পুলিশের দ্রুত দৃষ্টি এড়িয়ে 1941 খ্রীঃ 172 জানুয়ারী তিনি কলকাতা ত্যাগ করে মহম্মদ জিয়াউদ্দিন ছদ্মনামে বিদেশ পাড়ি দেন। এবং দুর্গম পথ অতিক্রম করে কাবুল হয়ে মস্কোতে উপস্থিত হন। কিন্তু রাশিয়ায় স্ট্যালিনের সাহায্য না পেলে তিনি নিষানযোগে ২৪ শে মার্চ বার্লিনে পৌঁছান।

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন

জার্মানীতে পৌঁছে সুভাষ চন্দ্র প্রথমে হিটলারের বিদেশমন্ত্রী রিলেন ট্রপের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এবং জার্মানীর চেয়ে একটি সস্মারক লিপি পেশ করে। তবে জার্মানীর হিটলার ও ইটালির মুসোলিনীর সাক্ষাৎ পেয়ে সুভাষ চন্দ্র উপলব্ধি করেন ভারতের স্বাধীনতার ব্যাপারে তারা বিশেষ আগ্রহী নয়, অবশ্য জার্মানীতে অবস্থানকালে নিজ প্রচেষ্টায় 1941 খ্রীঃ ফ্রি-ইন্ডিয়া সেন্টার সহাপন করে কারি চালনা করতে মাকে। তিনি হিটলারে কাছ থেকে আজাদ হিন্দুসহান' কে বেতার কেন্দ্রে প্রচারের প্রচারের অনুমতী পান। কন্ঠস্বর চমকিত- 1942-এর জানুয়ারীতে সুভাষ সুভাষ চন্দ্রের আন্দোলনের সূচনা করে। 1941 খ্রীঃ তিনি ব্রিটিশদের হয়ে যুদ্ধরত অবস্থায় বন্দী ভারতীয় সেনাদের নিয়ে ইন্ডিয়ান লিজিয়ন গড়ে তোলে, শীঘ্রই 1942-এর মধ্যে 4000 সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধি হয়েছিল। ত্রুটি ছিল আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠনের প্রথম পরিকল্পনা। এই সেনা দলই সুভাষ চন্দ্রকে 'নেতাজি' বলে অভিহিত করেছেন। সুভাষন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত ফ্রি-ইন্ডিয়া সেন্টারে তার নিজস্ব পতাকা, জাতীয় সঙ্গীত ইত্যাদি ব্যবস্থা করেছিল।

ঐতিমধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পেট দারিবর্তিত হলে জাপানের সাহায্যে অধিক কার্যকরী মনে করে সুভাষ চন্দ্র জাপানে মাওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এইসময় পূর্ব এশিয়ার আধীনতা সংগ্রামের জনক রাসবিহারী বস্তুর উদ্যোগে বার্লিনে গোঁড়ান, ইতিমধ্যেই 1942 খ্রীঃ জাপানের হাতে সিঙ্গাপুরের পতন ঘটলে মোহন সিং সনু 45 হাজার ভারতীয় সেনা নন্দি হয়েছিল। এদের নিয়েই প্রবাসী বিপ্লবী রাসবিহারী বসু এবং ক্যাপ্টেন মোহন সিং এর সক্রিয় সহযোগীতায় জাপানের টোকিও শহরে ১৪ শে মার্চ 1942 খ্রীঃ দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার প্রবাসী ভারতীয়দের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এখানেই Indian Independence Legue' বা 'ভারতীয় আাধীনতা সংঘ' গড়ে ওঠে। ব্যাঙ্ককে গড়ে ওঠা এই লিগের সভাপতিত্ব করেন রাসবিহারী বসু। এখান থেকেই সুভাষচন্দ্রকে জাপানে আসার আমন্ত্রন করা হয়, জাপানের প্রধানযাত্রী তোজো সরকারীভাবে তা সমর্থন করলে 1942 খ্রীঃ ১লা সেপ্টেম্বর প্রায় ২১০০০ সেনা নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে 'আজাদ হিন্দ বাহিনী গড়ে ওঠে।

1943 খ্রী: ৪ঠা জুলাই সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত এক বিশাল সভায় রাসবিহারী বসু সুভাষচন্দ্রের pendence leque-এর দায়িত্ব অর্পন মাতে Indian Independ করেন। ২৯ শে আগস্ট সুভাষচন্দ্র আনুষ্ঠানিক অবে আজাদ হিন্দ বাহিনীর দায়িত্ব গ্রহণ করে সেনাবাহিনীর পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নেন। এই সেনাদলকে তিনি চটি - ব্রিগেডে ভাগ করে। এর মধ্যে অন্যতম ছিল গান্ধি ব্রিগেড। আজাদ ব্রিগেড, নেহেরু ব্রিগেড প্রত্যাদি। কামা নেতৃত্বে গড়ে কী- স্বামীনাথনের ওঠে ঝাঁসির রানী ব্রিগেড। সুভাষ ৪ চন্দ্রের সুভাষ ব্রিগেড 1943 সরকার অনিচ্ছার সত্ত্বেও বাছাই করা সেনাদের নিম্নে গঠিত হয়। মার দায়িত্বে থাকে শাহনওয়াজ মাতা খান। খ্রীঃ অক্টোবরে নেতাজী সিঙ্গাপুরে 'আজাদ হিন্দ প্রতিষ্ঠার কথা ঘোষনা নামে একটি আত্মারী সরকার প্রতিষ্ঠ করে। যুদ্ধ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে সুভাষচন্দ্র বলেন যে, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে এই সরকারের লক্ষ্য হল ব্রিটিশ সাম্রাজ্য চূড়ান্ত যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়া এবং ভারতে ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটানো, জার্মানী- জাপান, থাইল্যান্ড, ইটালী, সরকারকে স্বীকৃতি ইত্যাদি এনু মোট ৭টি দেশ এই সবুক নেতাজীকে আন্দা- দেয়। জাপানের প্রধানমন্ত্রী তোজো আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ প্রদান নাম রাখেন 'শহীদ' ও 'অরাজ' দ্বীপ। আজাদ হিন্দ সরকার ব্রিটিশদের করে। ২৩ শে অক্টোবর এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা জানুয়ারীতে নেতাজী রেজুনে প্রধান

1944-খ্রীঃ কথা মাপন সামরিক দপ্তর মাধ্যমে ভারত অভিমানের তে আজাদ হিন্দ সেনা বার্মা সীমান্ত অতিক্রম এপ্রিলে করে। 'দিল্লি চলো' প্রতিধ্বনির সিদ্ধান্ত নেন। 1944-এর ফেব্রুয়ারী- আরাকান্দ দখল করে মার্চমাসে তক্রম করে ভারতের ভূমিতে পা রাখে। আজাদ হিন্দ বাহিনী কোহিমা দখল, এয়াজের বার মনিপুরের রাজধানী উম্মাল দখলের লড়াই শুরু হলে আজাদ হিন্দ বাহিনীর উপর নিফার্ময় থেমে তমধ্যে আমেরিকার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহন আসে। পুঁতির যুদ্ধের গতি দিতে অসম্মত পরিবর্তিত করে। জাপান অর্থ সময় সাহায্য হওয়ায় আজাদ হিন্দ বাহিনী পিছু হটতে গড়া নির্দিষ্ট সময়ের থাকে। তাছাড়া পূর্বে বর্ষা এসে যাওয়ায় খাদ্য ও রসদের ত এভাবে, শীত ও রোগের প্রাদুর্ভাবে বহু সেনার মৃত্যু ঘটে। 1945: এর মে মাসে জার্মানী এবং আগস্টে জাপান মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ করলে আজাদ হিন্দ বাহিনী আত্মসমর্পন করতে বাধ্য হয়। কথিত আছে ৪ই আগস্ট এক নিকালি আছে যে, 182 গজীর জীবনাবসান ঘটে। যদিও বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজী এই ঘটনা অ আজও রহস্যাবৃত।

রমেশচন্দ্র মজুমদার বলেছেন ব্যর্থতার সত্ত্বেও ভারতের মুক্তি সংগ্রামের হিন্দ বাহিনী এক --ইতিহাসে আজাদ গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে সংকটময় পরিস্হিতিতে আছে। জাতীয় জীবনের এক সংকট- মন সমগ্র জাতিকে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প যখন জাতপাত, সাম্প্রদায়ী গ্রাস করতে চলেছে সেন্টু সময় জাত কতা ও প্রাদেশিকতার ঊর্ধ্বে উঠে সমগ্র এক সূত্রে বেঁধে আজাদ হিন্দ বাহিনী দেশ কতনা ও ভ্রাতৃত্ব কেধের নজির মানুষকে জাতীয় ঐক্য, সৃষ্টি করে ছিলেন। আজাদ হিন্দ বিচারকে কেন্দ্র করে সমগ্র দেশে যে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে তাকে অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় 'প্রায়-বিপ্লব' বলে অভিহিত করেছেন। 1945-এর সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়কালকে স্যার পেন্ডারেল মুন 'আগ্নেয়গিরির কিনারা বলে উল্লেখ করেছেন।

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟