সুলতানি আমলে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতি সম্পর্কে আলোচনা কর

সুলতানি আমলে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতি সম্পর্কে আলোচনা কর

সুলতানি আমলে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতি সম্পর্কে আলোচনা কর

 সুলতানি আমলে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতি সম্পর্কে আলোচনা কর

ইন্দ্র-ইসলামীয় স্থাপত্যরীতি বলতে কী বোঝো? এর বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।

সুলতানি যুগে হিন্দু ও মুসলমান স্থাপত্যরীতির সংমিশ্রণে যে-নতুন স্থাপত্যরীতি গড়ে ওঠে তাকে বলা হয় ইন্দো-ইসলামীয় স্থাপত্যরীতি।

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন

এযুগেই সর্বপ্রথম ইন্দো-মুসলিম স্থাপত্যরীতি অনুসৃত হয়। সুলতানি আমলে স্থাপত্য শিল্প প্রধানত তিনটি ধারায় বা ঘরানায় বিভক্ত ছিল, যথা- দিল্লিকেন্দ্রিক শিল্প, প্রাদেশিক শিল্প এবং পৃথক হিন্দু শিল্পরীতি।

পূর্ব অনুসৃত হিন্দু স্থাপত্যের মন্দিরগাত্রের নকশা ও থামযুক্ত সমতল ছাদের ব্যবহার বাতিল হয় । তার পরিবর্তে গম্বুজ, স্তম্ভ ও খিলানের ব্যবহার শুরু হয়। এযুগে মন্দির ভেঙে তা মসজিদে রূপান্তর করার প্রবণতা বৃদ্ধি পায় ।

ভাস্কর্য ইসলাম ধর্মসম্মত নয়। তাই মূর্তি তৈরি একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। তুর্কিরীতি অর্থাৎ, গাঁথনির উপকরণ হিসেবে চুন ও সুরকির ব্যবহার শুরু হয় । খলজি আমলে লাল যেলে পাথরের ব্যবহার শুরু হয়। তুঘলক আমলে দেয়ালে পলেস্তারায় প্রচলন বৃদ্ধি পায়।

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন
তোমাকে অনেক ধন্যবাদ সুলতানি আমলে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতি সম্পর্কে আলোচনা কর এই নোটটি পড়ার জন্য

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟