চীনের তাইওয়ান নীতি সম্পর্কে আলোচনা কর
![]() |
চীনের তাইওয়ান নীতি
চীনের বিদেশ নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এক চীন নীতি চীনের এই নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো তাইওয়ান নীতি চীনের বিদেশ নীতির একটি লক্ষ্য হল তাইওয়ান কে চীনের মূল ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করা ১৯৪৯ সালে চিহ্ন তাইওয়ান স্বাধীনতা লাভ করে স্বাধীনতার পর থেকে চীন দাবি করে এসেছে যে তাইওয়ান চীনের মূল ভূখণ্ডের অংশ। বলা হয়েছে তাইওয়ান গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের একটি প্রবৃত্ত ভূখণ্ডের অংশ চীনের নাগরিকদের কর্তব্য হলো মাতৃভূমিকে যথাযথভাবে রক্ষা করা কিন্তু তাইওয়ান চীনের এই দাবিকে অস্বীকার স্বীকার করে না।
মাও এর মৃত্যুর পর চীন তাইবয়ান কে চীনের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করতে জোরদার দাবি জানায় চীন ঘোষণা করে তাইওয়ান প্রশাসনিক অঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হবে। কিন্তু তাইওয়ান চীনের এই দাবিকে প্রত্যাখ্যান করে ফলে চীন হুমকির সুরে বলে যে তাইওয়ান যদি চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে বেরিয়ে গিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র বলে নিজেকে ঘোষণা করে তাহলে চীন বাধ্য হবে তাইওয়ান এর উপর সামরিক অভিযান চালাতে 1922 সালে চতুর্দশ পার্টি কংগ্রেসের সম্মেলনে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে তাইওয়ান হলো চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ যা চীনের মূল ভূখণ্ডের মধ্যে পড়ে
আন্তর্জাতিক মহলে চীনের বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ উঠেছে যে চীন তাইওয়ান এর উপর দমন নীতি প্রয়োগ করেছে কিন্তু চীন সরকার এই অভিযোগ প্রতিবারই অস্বীকার করেছে চীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য পুঁজিবাদী রাষ্ট্রের দুই চীন নীতির তীব্র
বিরোধী ৷
তোমাকে অনেক ধন্যবাদ চীনের তাইওয়ান নীতি সম্পর্কে আলোচনা কর এই নোটটি পড়ার জন্য