গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকা বলতে কী বোঝো? গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকার পর সোভিয়েত ইউনিয়নে ভাঙ্গনের প্রক্রিয়া আলোচনা কর

গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকা বলতে কী বোঝো? গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকার পর সোভিয়েত ইউনিয়নে ভাঙ্গনের প্রক্রিয়া আলোচনা কর

গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকা বলতে কী বোঝো? গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকার পর সোভিয়েত ইউনিয়নে ভাঙ্গনের প্রক্রিয়া আলোচনা কর

গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকা বলতে কী বোঝো? গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রইকার পর সোভিয়েত ইউনিয়নে ভাঙ্গনের প্রক্রিয়া আলোচনা কর


রুশ শব্দ "গোলাস" যার ইংরেজি অর্থ হলো ভয়েস বাংলায় গলায় আওয়াজ বা স্বর গোলাস থেকে এসেছে গ্লাসনস্ত শব্দটি ৷ আক্ষরিক অনুবাদে বাংলাতে প্রতিশব্দ হতে পারে 'গলাবাদ' ৷ রাশিয়ায় সাধারণভাবে গ্লাসনস্ত বলতে বোঝায় বাক স্বাধীনতা ৷ যদিও রুশ বাংলা অভিধানের সোভিয়েত এনসাইক্লোপিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত 'গ্লাসনস্ত' কথাটির অর্থ দেয়া হয়েছে প্রচার "পেরেস্ত্রৈকা' শব্দটি আভিধানিক অর্থ পুনর্গঠন বা পুনঃনির্মাণ ৷ ১৮৮৬ তে সি.পি.এস.ইউ এর ২৭তম কংগ্রেসের স্যাটিজিক্যাল হিসাবে পেরেস্ত্রইকা এবং গ্লাসনস্ত এই দুটি নীতির খসড়া গৃহীত হয়েছিল ৷

আসলে ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের রাশিয়াতে বলশেভিক বিপ্লবের মধ্য দিয়ে লেনিনের হাত ধরে যে সমাজতান্ত্রিক রাশিয়া নিয়েছিল পরবর্তীকালে স্ট্যালিন,ক্রুশচেভ সমাজতান্ত্রিক বাতাবরণে রাশিয়াতে এক দীর্ঘ ও সরকারি নিয়ন্ত্রণ সর্বব্যাপী প্রসারিত হয়েছিল ৷ শিক্ষা, অর্থনীতি সহ মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ বা রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ দিল থেকে দিলতর হয় এখানে ব্যক্তিসত্তা বা ব্যক্তি স্বাধীনতাকে পুরোপুরি লংঘন করা হয় ৷ সমাজতান্ত্রিক রাশিয়াতে একদলীয় ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় ৷ অর্থাৎ মানুষের রাজনৈতিক জীবন পুরোপুরি মাত্রায় কমিউনিস্ট পার্টিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ৷

রাষ্ট্রের সমস্ত ক্ষেত্রে ব্যক্তি উদ্যোগকে পুরোপুরি ভাবে অস্বীকার করে কেবলমাত্র রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় ৷ পুঁজির অর্থনীতি পুরোপুরি ভাবে অস্বীকার করে সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয় । ছোটখাটো শিল্প থেকে বৃহৎ শিল্প পূরণে রাষ্ট্রায়ত্ত করা হয় ৷ শুধু তাই নয় সংবাদ মাধ্যম রাষ্ট্রের ইচ্ছাধন হয়ে পড়ে কিন্তু এই ব্যবস্থার মধ্যে জন মানুষের বিভিন্ন প্রশ্ন দানা বাদ দিয়ে থাকে ৷ রাশিয়ার জনগণ ক্রমস্ত ব্যক্তি সত্তা এবং ব্যক্তি স্বাধীনতা লাভে উৎসাহিত হয়ে ওঠে ৷



সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পদে মনোনীত হয়ে তিনি রুশ বাসির একান্তে কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি সত্তা এবং ব্যক্তি স্বাধীনতাকে পুরোপুরি অস্বীকার না করে কিছুটা হলেও মুক্তির আস্বাদন দিতে উদ্যোগী হন । সংগ্রাম মাধ্যমিক কিছুটা নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করা হয়, ব্যক্তি ও পুঁজি-বিদেশি পুঁজির প্রয়োজনীয়তাকে তিনি অস্বীকার করতে পারেননি এক কথায় গর্ভাচেভ রাষ্ট্রের সমস্ত ক্ষেত্র হতে কমিউনিস্ট পার্টির একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে কিছুটা স্বাধীনতা এবং স্বতন্ত্রকে বিকশিত করার লক্ষ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেন ৷ আর সেই উদ্যোগ গুলির মধ্যে অন্যতম হলো গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকা

অর্থাৎ আলোচনা থেকে দেখা যায় সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট গর্ভাচেভ এর সময় রাষ্ট্রের প্রতি গৃহীত যেমন শিল্প বাণিজ্যের প্রতিটি সংস্থার সংস্কৃতি সেই সঙ্গে মানব জীবনের ধর্ম ,সাহিত্য, চলচ্চিত্র ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে যে কঠোর রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ বা আরো পরিষ্কারভাবে বললে কমিউনিস্ট পার্টির নিয়ন্ত্রণ ছিল গর্ভাচেভ সেই নিয়ন্ত্রণকে বহু অংশে রহিত করার উদ্যোগ নেন এবং একাধিক সংস্কার সাধন করেন যেটা বদ্ধ রাশিয়ার সহ বিশ্ব রাজনীতিকে প্রচন্ডভাবে আলোড়িত করে আর এই উদ্যোগের অন্যতম দিক ছিল গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকা


১৯৮৭ সালের সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট মিথাইল গর্ভাচেভ তার প্রবর্তিত গ্লাসনস্ত এবং পেরেস্ত্রৈকা ছিল রাশিয়ার ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যময় ও বহুল আলোচিত একটি ঘটনা ৷ তবে এই গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকা প্রচলনের স্বল্প দিনের পর সমাজতান্ত্রিক আদর্শে বিশ্বাসী রাশিয়া পতনের দিকে এগিয়ে যায় ৷ এখন ৭৫ বছর অবহিতের পূর্বে রাশিয়ার পতন কেন হল তা নিয়ে ঐতিহাসিক মহলে ব্যাপক মতপার্থক রয়ে গেছে । দ্রুত সমৃদ্ধ রাশিয়ার পতন বিশ্ব রাজনীতিকে এক বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছিল ৷ যদিও গভীরতম পর্যবেক্ষণ থেকে দেখা গেছে এই পতনের পাশ্চাত্যে একাধিক ঘটনার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ঘাত প্রতিঘাত সদা আবদ্ধ করেছিল ৷


স্ট্যালিন পরবর্তীকালে বিভানেভ বুলগানি ইত্যাদিদের শাসনকালে রাশির আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে যে স্তবিরতা জন্ম নিয়েছিল তা থেকে বেরিয়ে এসে রাশিয়াকে পুনরায় গতিশীল করে তোলার লক্ষ্যে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট মিথাইল গর্ভচেভ সংস্কার মূলক কর্মসূচি হিসেবে গ্লাসনস্ত গ্রহণ করেন ৷ আসলে ধনতন্ত্র থেকে সাম্যবাদের উত্তোলনের স্ট্যালিন রা সর্বহারা একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করতে নিষ্ঠুর সন্ত্রাসমূলক শাসন ব্যবস্থা জন্ম দিয়েছিল ৷ স্ট্যালিনের সন্ত্রাস কেড়ে নিয়েছিল লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণ ৷ ঐতিহাসিক রয়মেড ভেদভ বলেছেন এই সময় সোভিয়েত রাষ্ট্র এক নির্মম হৃদয়হীন যন্ত্রে পরিণত হয় এবং এর ফলে রুশ সমাজতন্ত্রে মানবিক মূল্যবোধ বিলুপ্ত হয়।" আর এই সব থেকে বেরিয়ে আসার জন্যই গর্ভাচেভ এই ব্যবস্থার আমূল সংস্কার প্রয়োজন উপলব্ধি করেন ৷



কিন্তু গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকা প্রচলনের পর রাশিয়ার সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত্রে চরম দন্ড এবং অনিশ্চয়তার জন্ম দেয় ৷ সর্বোপরি সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার পতন হয় ৷ এই ব্যবস্থার পতনের একাধিক ধারনা মুক্ত থাকলেও তিনটি কারণ ছিল  মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ একদলীয় স্বৈরতন্ত্র,ব্যর্থ অর্থনীতি এবং সাম্রাজ্যবাদী পররাষ্ট্রনীতি ৷ আসলে রাশিয়ার কমিউনিস্টরা ডিক্টেটরশিপ অফ দা প্রলেতারিয়েত" অর্থাৎ সর্বহারার একনায়কতন্ত্রের ব্যাখ্যা করে আদতে একদলীয় স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠা করেছিল এবং এই প্রক্রিয়ার সূচনা হয়েছিল মূলত স্ট্যালিন এর সময় হতে ৷ স্ট্যালিনের সময় রাশিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি সমাজতান্ত্রিক আদর্শকে জলাঞ্জলিত দিয়ে হয়ে উঠেছিল চরম আমলা তান্ত্রিক এবং কর্তৃত্ববাদী একান্তই ব্যক্তি কেন্দ্রিক ৷ ওই সময় হতেই রাশিয়াতে সংঘটিত হতে থাকে স্বৈরাতন্ত্র ৷


স্বৈরাতন্ত্র আতঙ্কিত হয়ে জার্মান রা লুক্সেমবুর্গ রাশিয়ার কমিউনিস্ট নেতাদের সতর্কিত করেছিলেন ৷ কিন্তু স্ট্যালিন পন্থীরা তা বর্ণ গোছরে না এনে বল প্রয়োগ এবং নিমাণতার মাধ্যমে সব কিছুই কায়েম রাখতে উগ্রগীর হয়ে ওঠে ৷ সমর্থনের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেননি এই সময় রাশিয়ার জাতীয় আয়ের 30% ব্যয় হতো প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ,রাশিয়ার মোট উৎপাদিত ইস্পাতে 75 শতাংশ যুদ্ধ অস্ত্র তৈরির প্রয়োজনে এবং এর ফলে সামরিক দিক থেকে রাশিয়া দুর্জয় হয়ে উঠলেও মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জন্য উৎপাদনের সমাজতান্ত্রিক সরকার অতি বেশি সফল হয়নি ৷

 
রাশিয়া সাম্যবাদী আদর্শের কথা সাম্যের কথা প্রচার করলেও সমগ্র পূর্ব ইউরোপ জুড়ে একপ্রকার সাম্যবাদী অগ্রসন চালাতে থাকে ৷ ১৯১৭ এর পর ইউরোপ সহ বিশ্বের একাধিক রাষ্ট্র সমাজতান্ত্রিক আদর্শ উদ্ভূত হয়ে নিজ নিজ রাষ্ট্রের সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগী হন । দক্ষিণে হিমালয়ের পর্বতরাশি থেকে শুরু করে সুদূর বালটিক সমুদ্রর পর্যন্ত বিশাল ইউরেশিয়া সাম্রাজ্যের ইমারত গড়ে উঠেছিল ৷ সমাজতান্ত্রিক রাশিয়াকে মডেল করে কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাশিয়ার সম্প্রসারণশীল নীতির নিলে রাশিয়া আর মৃতদের হারাতে থাকে ৷ স্পেনের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে যেমন নেপোলিয়ানকে শেষ করেছিল অতঃপরভাবে হাঙ্গেরি,চেকোস্লোবিয়া , পোল্যান্ড ইত্যাদি রাষ্ট্রের সোভিয়েত আধিপত্যের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদের আবেগ ঘনীভূত হতে থাকে ৷


আসলে সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বিমেরু কেন্দ্রিক বিশ্ব দখলের লড়াইয়ে কোটিপতি আমেরিকাকে কোলঠাসা করতে দেশের দ্রুত আর্থিক বিকাশে নজর দিলেও শ্রমিক সাচ্ছন্দের ব্যাপারটাকে সার্বিকভাবে গুরুত্ব না দেওয়াই শ্রমিক অসন্তোষ দানা বাঁধলেও শ্রমিক শ্রেনীর পার্টি বেসামাল হয়ে পড়ে ৷ সাংবাদিক সেরিনা জাহান তার রাশিয়ার ভ্রমণ মূলক গ্রন্থ ধূসর মস্কোতে সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার পতনের প্রাঞ্জিল ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন ৷ এই গ্রন্থে তিনি বলেন ১৯৫৬ এর ধ্বংসাত্ত্বিক পার্টির কংগ্রেসে ট্যালিনের সময় কাল সমস্ত ইতিবাচক দিকে অস্বীকার করার পাশাপাশি স্ট্যালেনের ভূমিকা কেউ স্বিকার না করায় রাশিয়ার জনমানুষে ক্ষোপের জন্ম দেয় ৷


সেরিনা জাহান দেখিয়েছেন কমিউনিস্ট আদর্শের প্রতি বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধাশীল না হয়েও রাশিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি সদস্য পদের প্রমাণ মাত্র না নিয়ে একটি বড় নামি আনে অংশের মানুষ সাধারণের উপর দমন পীড়ন রুশ বাসীকে ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ করে সমাজতন্ত্রের মধ্য দিয়ে কার্ল মার্কস যে শ্রেণীহীন সমাজের কথা বলেছিলেন রাশিয়ায় কিন্তু দেখা যায় সেই শ্রেণীহীন সমাজের অস্তিত্ব এক ব্যাঙ্গাত্মক রূপ ধারণ করেছিল ৷ কারণ এখানে কমিউনিস্ট পার্টি নেতৃত্বরা এবং প্রশাসনিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল ৷


সেরিনা জাহান আবার দেখিয়েছেন মস্কোর সঙ্গে প্রান্তপদেশগুলি যেমন ইউক্রেন,আজারবাইজান , চেচনিয়া ইত্যাদির এক দীর্ঘ দূরত্ব রচিত হয়েছিল ৷ প্রান্ত প্রদেশের মানুষগুলির মস্কোর প্রতি তীব্র ঘৃণা প্রশান করতে চলছিল ৷ আসলে সমাজতান্ত্রিক রাশিয়া যান্ত্রিক উপায়ে যে উন্নয়ন প্রক্রিয়া করেছিল তা সত্য তাদের মহাকাশ বিজয় পৃথিবীতে বৈপ্লবিক কিন্তু সমগ্র রাশিয়া জুড়ে গভীর ভাতৃবোধ,দেশাত্মবোধ রচনায় কমিউনিস্ট নেতৃত্বরা যে সফল হয়নি তা অস্বীকারের কোন জায়গা নেই ।

শুধুমাত্র তাই নয় মিথাইল গর্ভাচেভ সংবাদ এবং প্রচারের মাধ্যমে উপর হতে নিয়ন্ত্রণ তুলে নিলে বিশ্বের দরবারে রাশিয়া যেমন উন্মোচন হয় তেমনি বিশ্বে হাজির হওয়ার রাশিয়া দুয়ারে ৷ রাশিয়ার শ্রমিক, কৃষক থেকে শুরু করে শ্রমিকদের তুলনায় অন্যান্য দেশের শ্রমিকদের তুলনায় নিজেদের সমাজতান্ত্রিক সরকারের ওপর তাদের আস্থা হারায় ৷ দিন দিন সমাজতন্ত্রের প্রতি মানুষের স্বৈরাচারী প্রতিবাদ দানা বাঁধে থাকে এবং যার পরিণতি এক দলীয় ব্যবস্থার পতন ঘটে ৷ অর্থাৎ ১৯১৭র প্রতিষ্ঠা রাশিয়া সমাজতান্ত্রিক সরকারের ধ্বংসের সাধিত হয় ।



অর্থাৎ উপরীয়ক্ত আলোচনা থেকে এ কথা বলা যায় যে গর্ভাচেভের গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকা বিচ্ছিন্ন প্রতিষ্ঠাতা গতি ছিল ৷ রাশিয়ার সমাজে কেবল এক এই স্বপ্ন হিসাবে উপস্থিত হয়নি । তাদের মুক্তির বাসনাকে এতটাই শক্তিশালী করেছিল যে শুধুমাত্র পুনর্গঠন নয় আমূল পরিবর্তনের রাস্তায় এগিয়েছিল এবং ঘটিয়ে রবিস ইয়ালেতসিনের নেতৃত্বে রাশিয়ায়  গণতন্ত্রের পথে হেঁটেছিল ৷

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟