শতদিবসের রাজত্ব বলতে কী বোঝো অথবা, নেপোলিয়ন কীভাবে শতদিবস রাজত্ব করেন।

শতদিবসের রাজত্ব বলতে কী বোঝো অথবা, নেপোলিয়ন কীভাবে শতদিবস রাজত্ব করেন।

শতদিবসের রাজত্ব বলতে কী বোঝো অথবা, নেপোলিয়ন কীভাবে শতদিবস রাজত্ব করেন।

শতদিবসের রাজত্ব বলতে কী বোঝো অথবা, নেপোলিয়ন কীভাবে শতদিবস রাজত্ব করেন।

তুর্থ শঙ্কিজোটের কাছে পরাজিত হয়ে নেপোলিক সিংহাসন ত্যাগ করে এলবা দ্বীপে নির্বাসনে যেতে বাধ্য হন।

শতদিবসের রাজত্ব

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন
শতদিবসের রাজত্ব বলতে কী বোঝো অথবা, নেপোলিয়ন কীভাবে শতদিবস রাজত্ব করেন।

নেপোলিয়ন নির্বাসনে থেকেও মানসিকভাবে ভেঙে না গড়ে হারানো ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার সুযোগ খুঁজতে থাকেন। নেপোলিয়ন নির্বাসনকালেই ইউরোপের ঘটনাবলির দিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখেন। এই সময়-[1] ফরাসি রাজা অষ্টাদশ লুই জনগণের কাছে শীঘ্রই অপ্রিয় হয়ে ওঠেন এবং [2] ভিয়েনা সম্মেলা বিজয়ী শক্তিবর্গের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়।

ফ্রান্স ও ফ্রান্সের বাইরে জটিলত পরিস্থিতিতে নেপোলিয়ন এলবা দ্বীপের নির্বাসন ভা করে গোপনে ফ্রান্সে ফিরে আসেন। তিনি ১০৫০ জন সৈন্য নিয়ে ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দের ১ মার্চ ফ্রান্সের কান শহরে হাজির হয়ে রাজধানী প্যারিসের দিকে যাত্রা শুরু করেন।

প্যারিসে যাত্রাকালে ফ্রান্সের সাধারণ মানুষ নেপোলিয়নকে বিপুল অভ্যর্থনা জানায় এবং বন্ধু সেনা তাঁর পক্ষে যোগ দেয়। তিনি গ্রেনল নগরে পৌঁছে জানান যে, কৃষকদের স্বার্থরক্ষা, দেশে শান্তিপ্রতিষ্ঠা এবং বিদেশিদের হাত থেকে ফ্রান্সকে রক্ষা করাই তাঁর ফ্রান্সে ফিরে আসার প্রধান কারণ।

নোপোলিয়ন লিয় নগরীতে শৌঁছে নিজেকে 'সম্রাট' হিসেবে ঘোষনা করলে অষ্টাদশ লুই সিংহাসন ছেড়ে পালিয়ে যান। এই সময় তিনি প্যারিসে এসে ২০ মার্চ থেকে ২৯ জুন (১৮১৫ খ্রি.) পর্যন্ত মোট ১০০ দিন রাজত্ব করেন। এই ঘটনা ইতিহাসে শতদিবসের রাজত্ব' নামে পরিচিত।

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟