প্রাচীন মিশরে নেফারতিতির পরিচয় ও কার্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা করো। বা, নেফারতিতি সম্পর্কে একটি টীকা লেখ বা নেফারতিতি জীবনী সম্পর্কে আলোচনা কর

প্রাচীন মিশরে নেফারতিতির পরিচয় ও কার্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা করো। বা, নেফারতিতি সম্পর্কে একটি টীকা লেখ বা নেফারতিতি জীবনী সম্পর্কে আলোচনা কর

  প্রাচীন মিশরে নেফারতিতির পরিচয় ও কার্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা করো। বা, নেফারতিতি সম্পর্কে একটি টীকা লেখ বা নেফারতিতি জীবনী সম্পর্কে আলোচনা কর

নেফারতিতি সম্পর্কে একটি টীকা লেখ বা নেফারতিতি জীবনী

নেফারতিতি প্রঙ্গীন মিশর তথ্য বিশ্বের অন্যতম খ্যাতনামা মহিলা ছিলেন। তিনি ছিলেন খ্রিস্টপূর্ব চতুর্দশ শতকের মিশরীয় ফ্যারাও আখেনাতেন (Akheraten) বা চতুর্থ আমেনহোক্টেপের প্রদা প্রধানা পত্নী। তিনি মিশরের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক জীবনে পুরষ্কপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন।

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন

প্রাচীন মিশরে নেফারতিতির কার্যাবলি

অনুমান করা হয় যে, নেফারতিতি ছিলেন কেয়া ও তৃতীয় আফেনাগ্রাইেপের কন্যা। আবার্ট কেউ কেউ বাঁকে ফ্যারাও আম (৭৯)-এর কন্যা বলে মনে করুন নেফারতিতি' শব্দের অর্থ হল 'আগন্তুক সুন্দরী নারীকে কেউ মনে করেণ যে, বেভারতিতি ছিলেন উপর সিরিয়ার মিট্টানি রাজ্যের রাজকুমারী ৷

মিশরীয় প্রশাসনে নেফারতিতি ফ্যারাও আখেনাটেনের প্রতিচ্ছবিতে পরিণত হন। নেফারতিতি সর্বদা তাঁর স্বামীর পাশে অবস্থান করতেন ও স্বামীর সহকারী-শাসিকা হিসেবে তিনি ১৩৪২ খ্রি.পূ. থেকে ৯৩৩৬ খ্রি.পূ. পর্যন্ত দিশর শাসন করেছেন। বন্ধু ঐতিহাসিকের ধারণা, মামী আখেনাটেনের মৃত্যুর পর নেফারতিতি নিপরের ফ্যারাও হিসেবে কিছুকাল রাজত্ব করেন।


 আখেনাইেনের দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভে টুট (টুটেনখামেন) নামে পুত্রের জন্ম হয়, বিনি ভবিষ্যতে মিশরের সম্রাট এন । নেফারতিতি তাঁর তৃতীয় কন্যা আঁখেসিনপ্যাটেনকে টুটেনখামেনের সঙ্গে বিবাহ দিয়ে নিজ কর্তৃর প্রতিষ্ঠার পথ মসৃন করেন।

স্বামী আখেনাটেনের সঙ্গে সহকারী হিসেবে শাসন করলেও আখেনাটেনের রাজত্বের দ্বাদশ বর্ষে ইতিহাস থেকে নেফারতিতির নাম অদৃশ্য হয়ে যায়। এই সময় তাঁর মৃত্যু হয় নাকি অনা কোনও ঘটনা ঘটে তা সঠিকভাবে জানা যায় না। কেউ কেউ মনে করেন যে এই সময় নেফারতিতি আসলে নেফারনেফ্রটেন (Nefernefruaten) নাম গ্রহণ করে তাঁর স্বামীর সহ-শাসিকা হিদেবে প্রশাসন পরিচালনায় অংশগ্রহণ করতে থাকেন। কোনো কোনো ইতিহাসবিদ মনে করেন যে, এই সময় তিনি অন্য একটি নাম গ্রহণ করে ফ্যারাও হন। অনেকে মনে করেন যে, ১৪৪৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আমীর মৃত্যুর পর নেফারতিতি স্বাধীনভাবে শাসন পরিচালনা করতে থাকেন।

-

নেফারতিতি ছিলেন অত্যন্ত বিছেন নারী। তিনি ফ্যারাও আখেনার্টেনকে সর্বদা তাঁর নিয়ন্ত্রণে রাখতেন। মিশরের  ঐতিহাসিক উপাদানে নেফারতিতির মুক্তি এবং চিত্র তাঁর স্বামী আখেনাটনের চেয়ে বেশি সংখ্যার পাওয়া যায় । এ থেকেই মিশরীয় প্রশাসনে তাঁর শুরুত্ব উপলখি করা যেতে পারে।

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟