সম্রাট আকবরের কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক প্রশাসন ব্যবস্থার পরিচয় দাও। Emperor Akbar's central and provincial administration system

সম্রাট আকবরের কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক প্রশাসন ব্যবস্থার পরিচয় দাও। Emperor Akbar's central and provincial administration system

সম্রাট আকবরের কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক প্রশাসন ব্যবস্থার পরিচয় দাও।

সম্রাট আকবরের কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক প্রশাসন ব্যবস্থার পরিচয় দাও। Emperor Akbar's central and provincial administration system

ম্রাট আকবর কেবল একজন বীর যোদ্ধাই ছিলেন না। তিনি ছিলেন সুশাসক ও সুসংগঠক। তিনি তাঁর শাসনব্যবস্থার জন্য ভারতের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন।

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন

মোগল সাম্রাজ্যের সর্বেসর্বা হয়েও মহামতি আকবর স্বেচ্ছাচারী ছিলেন না। তিনি মন্ত্রীপরিষদের পরামর্শক্রমে কাজকর্ম করতেন। সাম্রাজ্যের প্রশাসন যন্ত্র দেখাশোনার জন্য তিনি কতকগুলি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের ওপর নির্ভর করতেন, যেমন-অ. ভকিল বা প্রধানমন্ত্রী, আ. দেওয়ান বা রাজস্বমন্ত্রী, ই. মিরবকশি বা সমরমন্ত্রী, ঈ. মিরসামান বা স্বরাষ্টমন্ত্রী, উ. কাজি-উল-কাজাৎ বা প্রধান বিচারপতি। এ ছাড়া ছিলেন আজ-ই-মুবারক, গুসলখানা বা সম্রাটের সেক্রেটারি প্রমুখ

শাসনকার্যের সুবিধার জন্য আকবর সমগ্র সাম্রাজ্যকে ১৫ টি সুবায় বিভক্ত করেন। সুবাগুলি সরকার এবং পরগনায় বিভক্ত ছিল। গ্রাম ছিল শাসনব্যবস্থার সর্বনিম্ন স্তর। অ. সুবা যিনি দেখাশোনা করতেন তাঁকে বলা হত সুবেদার। আর সুবার প্রধান সেনাপতিকে বলা হত সিপাহশালার। সুবার অধীনস্থ রাজকর্মচারীরা ছিলেন-দেওয়ান, কাজি, হাকিম, ওয়াকিয়ানবিশ, আমিন প্রভৃতি। আ. জেলায় আইনশৃঙ্খলা দেখাশোনার ভার ছিল ফৌজদারদের হাতে। ই. গ্রাম দেখাশোনা করতেন কানুনগো, পাটোয়ারি, মুকাদ্দম প্রভৃতি শ্রেণির রাজকর্মচারী।

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟