4 মে ফোর্থ বা ৪ঠা মে আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য লেখো (কারন ও ফলাফল) ৷

 4 মে ফোর্থ বা ৪ঠা মে আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য লেখো  (কারন ও ফলাফল) ৷



চিনের ইতিহাসে মে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি ঘটেছিল তার মধ্যে ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ৪ঠা মে আন্দোলন ছিল সবচেয়ে বেশি স্মরণীয় ৷ এই আন্দোলনের এক প্রশস্ত পটভূমিকা ছিল । ৪ঠা মে আন্দোলনের পটভূমিকা তৈরিতে জাতীয়তাবাদের সবচেয়ে বড় ভূমিকা ছিল । সান-ইয়াৎ- সেন পরিচালিত বিপ্লবী আন্দোলন চিন দেশের সহ সর্বোস্তরে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারেনি একথা সত্য, কিন্তু তার আন্দোলন চিনের জনগনের মনে জাতীয়তাবাদী চেতনার বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল ৷ চিনের জনগন বিদেশী রাষ্ট্রগুলোর ক্ষতিকারক কার্যকলাপ সম্পর্কে সচেতন হয়ে পড়েছিল । চিনের সমসাময়িক পরিস্থিতি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে ত করে তুলেছিলো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় চিনের উপর জাপানীদের সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন চিনা জাতীয়তাবাদকে আরও বৃদ্ধি করেছিলো, জাপান মানং দখল করে জোর করে চিনের উপর ২১ দফা দাবি চাপিয়ে দেয়। জাপানিদের এই নগ্ন সাম্রাজ্যবাদী কার্যকালাপকে চিনের জনগন মানতে পারেননি। চিনের শাসক ইউয়ান-শি-কাই সম্রাট হওয়ার নেশায় এতটাই মত্ত ছিলেন যে তিনি দেশের জাতীয় স্বার্থকে উপেক্ষা করে জাপানের অধিকাংশ দাবি মেনে নিয়েছিল। জাতীয়তাবাদী চিনারা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছিল।

জাপানের সাম্রাজ্যবাদ ছাড়া চিনের জাতীয়তাবাদের বিস্তারে চিনের উদীয়মান বুর্জোয়া শ্রেনী ও অমিক শ্রেনীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। মাঞ্জু রাজারা বানক ও শিল্প পতিদের কোনো বিশেষ সুযোগ-সুবিধা দেননি। কিন্তু তাদের পতনের পর পলি পরিস্তিতির পরিবর্তন হয়েছিল। চিনের সনিক ও শিল্প প্র পতিদের মর্যাদা বহুগুন বেড়েছিল। নতুন বৈপ্লবিক সরকার শিল্প বানিজ্যকে উৎসাহ দিয়েছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় অল্প পরিসর হলেও চিনে আধুনিক ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠার চেষ্টা হয়েছিলো। অনেক বেশির বেসরকারী শিল্প সংস্থা চিনে গড়ে উঠেছিল। চিনের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অরাজকতা শিল্প-পতি ও বণিকদের এত চকু ব্যহত করতে পারেনি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই শ্রেনি তাদের শিল্প ও বানিজ্যের উদ্যোগকে বাড়াবার সুযোগ পেয়েছিল। করেন বিদেশি ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো প্রথম বিশ্বযুলেশ জীবন-মরন শৃংগ্রামে লিপ্ত ছিল। ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি যে বিষ্ফল পরিমান পণ্য চিনে রপ্তানি করত তার পরিমান এই সময় অনেক কমে গিয়েছিল, এই সুযোগকে কাজে লাগাবার চেষ্টা করেছিল চিনা শিল্প- পতি ও বনিকরা। এরা জাতীয়তাবাদের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়েছিল একতে ১৯১৯ সালে ৪ঠা মে যে বিপ্লব হয়েছিল তাতে তাদের অবদান ছিল।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় চিনে যেমন জাতীয় শিল্পের বিকাশ হয়েছিল তেমনই এর সঙ্গে সন্নতি রেখে শ্রমিক শ্রেণির উদ্ভব হয়েছিল। সমরনায়কদের সীমাহীন অত্যাচার ও বিদেশীদের সাথে অসম প্রতিযোগিতায় বিপন্ন কুটির শিল্পিরা গ্রাম থেকে শহরে চলে আসতে বাধ্য হয়েছিল। তারাই শহরের শিল্পা এভুলে শ্রমিক হিসাবে কাজ আরম্ভ করেছিল। চিনী বুর্জোয়ারা নিজেদের শার্থে তাদের ব্যবহার করত। তবে তারা জাতীয়তাবাদের দ্বারা অনুপ্রানিত ছিল। সামাজ্যবাদীদের শোষন সম্পর্কে তারা এমিশই সচেতন হয়েছিল। এই শ্রমিক শ্রেনী দেশ- প্রেমের দ্বারা অনুপ্রানিত হয়ে বিদেশী বিরোধী আন্দোলনে নিজেদের সামিল করেছিলো।

১৯১৯ সালে ৪ঠা মে আন্দোলনের পিছনে ছিল চিনের বুদ্ধিজীবিদের এক অনবদ্ধ ভূমিকা প্রথম বিষবযুদ্ধে পশ্চিমি শক্তিগুলির যুদ্ধে ব্যস্ততার সুযোগ সাম্রাজ্যবাদী জাপান নিয়েছিল। চিলের বুদ্ধিজীবিরা জাপানের ভূমিকায় মধু হয়ে পড়েছিল। 18৭৭-৭০ সালে জাপানের হাতে নৈর পরাজয়। ম থেকে 1912 খ্রিস্টাব্দে চিনে প্রজার বজাতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা চিনের পর্যন্ত সমস্ত ঘটনা বিশ্লেষন করে প্রথম দিকে চিনা। দিকে চিনা বুদ্ধিজীবিরা এই অনুভব করে এসেছিল যে মাঞ্জুদের পতন হলেই। 1. হলেই এবং প্রজাতন্দ্র প্রতিষ্ঠা হলে চিনা জনগনের ঔরসের অবসান হবো কিন্তু চিনে প্রতিষ্ঠার পরবর্তীতে এমনকিছু ঘটনা ঘটে সেখানে। প্রজাতান্ত্রিক সরকার তারা অনুভব করে সে সরকার বদল হলেই চিনে প্রকৃত মুক্তি আসবে নাং করে মে এটি ব্যাপক সাতোজতিক উন্নতি ঘটশ্চত হবো তিক জাগরণ তারা অনুধাবন চিনের সামগ্রিক

চিনের নর বুদ্ধিজীবিরা ইউরোপের নবজাগরনকে অনুসরন করে ছিলেন। তাদের চেষ্টাম চিনে সাহিত্য ও সূচনা হয়েছিলো, চিনের চিন্তার জগৎে নবজাগরনের তরুন বুদ্ধিজীবিরা বুঝেছিলেন যে শুধু পাশ্চাত্যের অনুকারনে প্রশাসন গড়ে প্রশাসন গড়ে তুললেই চিনে আধুনিকি কেরন আসবে না। এর জন্য প্রয়োজন সব ধরনের সংকীর্ণতা ও কুৎসবেস্কার থেকে মুক্ত এক পরিবেশ। এই বিশ্বাস থেকেই শুরু হয়েছিল পাশ্চাত্য- সাহিত্য, দর্শন, বিজ্ঞান, সাতাশ্রুতি ইত্যাদি বিষয়ের অনুশীলনা 

পাশাত্য সাহিত্যের অনুবাদ - ইয়েন-ফু ও লি-সু রু হয়েছিল। এ শুরু নামক সে সাহিত্যিকদের রচনা চিনে হয়ে পড়েছিলো। ব্যাপারে দুই প্রখ্যাত ত অনুবাদ হয়েছিন অগ্রনী ভূমিকা নিয়েছিল- অনুবাদক, টলাস্তর', 'বানীডি শ' য়ছিল এবং সেগুলো চিনে জনপ্রিয় চিনা সাহিত্যের উপর প্রভাব ফোলেছিলো। এ রচনাগুলো চিন চিনে নবজাগরণের সূচনা হয়েছিলো। চিনের তরুন সমাজ আধুনিকতাবাদে অনুপ্রানিত হয়ে নতুন। সমাজ ও নতুন সক্ষংসকৃতি গড়ে তুলতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন কারেছিলো, এই তরুন সমাজের নতুন চেতনা কে ৪ঠা মে আন্দো- লনের ভিত্তি স্থাপন বাকরেছিলো, এমনকি 1911 সালে রুশ বিপ্লবের প্রভাব চিনের ৪ঠা মে আন্দোলনের পিছনে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা নিয়েছিলো।

-- ৪ঠা মে আন্দোলনে ছচ্ছি সমাজের ভূমিকা ছিলো বিশেষ ভাবে স্মরণীয়। বিংশ শতকের প্রথমে চিনের ছাত্রসমাজ, রাজনৈতিক ও সামাজিক দিক দিয়ে সচেতন ছিলো, নিজেদের মূলাকৃতি নিয়ে চিনের ছাত্র সমাজ অনুপ্রানিত ছিলো। প্রথম বিশমুশের পর আর্ন্তজাতিক খটনা প্রবাহ সম্পর্কে তারা সজাগ ছিলো। পাশ্চাত্যের জঞান-বিজ্ঞান ও সাহিত্য সম্পর্কে তাদের গভীর পড়াশোনা ছিলো, তারা টলস্তয়, বার্নার্ড শ প্রমুখ পন্ডিতদের রচনার স্বারা নিজেদের সমৃদ্ধ করেছিলো, চিনী সরকারের দুর্বলতা, দেশের শোচনীয় আর্থিক অবস্থা ছাত্র সমাজকে বিচোলিত করেছিলো, তারা বিভিন্ন গুপ্ত সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলো। মেমন -"The New tide society' (সমিতি/সাংগাঠন) 'citizens magazine society' ইত্যাদি

পিকিতে বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো নতুন সার্ভোকৃতিক আন্দোলনের পীঠস্থান। 1916 সালে চিনের প্রাচীন বিদ্যায় পান্তিত সান-ইয়ান-পিই চ্যালো চ্যান্সেলর হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আমলাতন্দ মুক্ত করতে চেয়েছিলেন। প্রকৃতি শিক্ষার জন্য তিনি গবেষনা ও মত- প্রকাশের স্বাধীনতার উপর জোর দিয়েছিলো, লি-তা-চাও, চেন-তু-শিউ, প্রমুখ পন্ডিতেরা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত ছিলেন। তাদের ব্যক্তিতে সিজিত বিশ্ববিদ্যালয় উদারনৈতিক চিন্তাধারার উৎস ভূমিতে পরিনত হয়েছিলো। ছাত্ররা গভীর ভারে দেশপ্রেমে অনুপ্রানিত হয়েছিলো।

*** ৪ঠা মে আন্দোলন শুরু হওয়ার পিছনে মূল কারন ছিলো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির পর 1919 সালে শান্তি চুক্তিতে চিনের স্বপ্ন- পুরন না হওয়ার হতাশা প্রথমদিকে এই যুদ্ধে চান নারিকেলস্য থাকলেও নিরপেক্ষ থাকলেও পরে নিরপেক্ষতা ত্যাগ করে মিত্র শক্তিার হয়ে জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছিলো, চিনের আসা ছিলো মুখে মিত্র শত্তিক জয় লাভ বারবে এবতে মিত্র শক্তিার কাছের চিন সুবিচার পাবে। ১৯১৯ সালে প্যারিসের ও মখন শান্তির সম্মেলন দুজন প্রতিনিধি তুলে ধরেছিলো। তার বসেছিলো তখন চিন সরকার পাঠিয়েছিলো তারা সম্মেলনে চিনের জন্য বিভিন্ন দাবি রছিলো। তার মধ্যে প্রধান হলো চিনের শানটাং প্রদেশকে ফিরিয়ে দেওয়া এছাড় রাষ্ট্রীয় এছাড়াও অনান্য দাবিগুলি হলো- চিনে বিদেশীরা যে অতি- ক্ষমতাভোগ করছে তার বিলোপ সাধন, চিনের বিভিন্ন তাঞ্চলকে বিদেশী প্র থেকে প্রভাব হে মুক্ত করা। চিন থেকে বিদেশী সৈন্য অপসারণ, বিদেশীদের এ অর্ধেই অধিকার গুলোর বিলোপ সাধন করা, কিন্তু শান্তি সম্মেলনে চিনের কোনো দাবিকে সহানুভূতির সন্তে বিবেচনা করা হয়নি। পশ্চিমি পুচ প্রাচ্যদেশীয় মিত্র জাপানকে অসন্তষ্ঠ করে শক্তিবর্গ তাদের চিনের দাবিকে মেনে নেওয়ার সাহস দেখাতে পারেনি। ফাড জ্যাঁ শোনোর মতে, পশ্চিমি রাষ্ট্রগুলোকে জাপানকে খুশি করতে চেয়েছিলো। চিনের কো কোনো দাবি মানা না হলে চিনের প্রতিনিধিরা সন্ধিপত্রে স্বাক্ষর না বাধ্য হয়েছিলো।

করে দেশে ফিরে আসতে পশ্চিমী গনতান্ত্রিক দেশগুলোর প্রচারিত উদারবাদী আদর্শের প্রতি চীনের নেতা ও বুদ্ধিজীবিদের গভীর আস্তা ছিল কিন্তু ভার্সই সন্ধির পর সেই আস্তা হারিয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে পাশ্চাত্য শক্তিবর্গ সোমনা করেছিলো মে ভবিষ্যতে সকল প্রকার যুদ্ধ ও সামরিক না তৎপরতা বন্ধ করার জন্য তারা এই সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিল, কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সম্পদ সমাপ্তির পর 'সততা সম্পর্কে চিনের বুদ্ধিজীবিে মিত্রশক্তি বর্গের বাার্যকলাপ তাঁদের উদ্দেশ্যে বুদ্ধিজীবিদের মনে সংশয়ের জন্ম দিয়েছিলো। তাদের বারংবার ঘোষিত আদর্শ আদর্শ বা নীতির চীনের কাছে বিশ্বাস উঙোর সামিল সঙ্গে ছিল বাস্তবে অসাংগতিপূর্ণ সম্পর্ক চিনের প্রতি মিত্রশক্তি বেগের এই বিশ্বাসঘাতকতা চাঁনের জাতীয় চেতনাকে জাগ্রত করে ছিল বিদেশী উঠে উঠেছিলো।

জাপান তথা বিদেশিদের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিলো তাতেই চীনাছাত্রদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। পিকিং বিশ্ব-বিদ্যালয়ে ছাত্র ১৭১৭ সালে ৪ঠা মে 'সাম্রাজ্যবাদ বিরোধি আন্দোলনে সামিল হয়েছিল। বিগত বায়েকবছর চীনে জাপানি সাম্রাজ্যবাদের অনুপ্রবেশে চীনে জনগনের মনে মে প্রচণ্ড জাপান বিরোধিতা সৃষ্টি হয়েছিলো এই আন্দোলন ছিল তার ই বহিঃপ্রকাশ, ছাত্ররা জাপান বিরোধি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করেছিলো তারা জাপানি পণ্য বয়কট করেছিলো এবং জাপানি পণ্যকে অগ্নিদগ্ধ করেছিলো শান্তি রক্ষার দায়ি দাবিতে চীনা পুলিশ বিক্ষোভকারী ছাত্রদের উপর দাবি চালায় এবরে বহু সংখ্যক ছাত্রকে গ্রেফতার ও করা হয় পিকিং কে অনুসরন করে চীনে সর্বত্র ছদ্র আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল। শ্রমিক বুর্জয়ারা ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলো চীনা
সরকার কঠোর দমন নীতি অনুসরণ করেও এই আন্দোলন পারেনি। এইভাবে এ৭৫৭ সালে মে মাসে চতুম চতুর্থ দিনে মে দমন করতে বিক্ষোভি আয়োজন করা হয়েছিল তা মে ফোর্থ - মুভমেন্ট নামে চাঁনের ই কমরণীয় হয়ে আছে প্রদর্শনের ইতিহাসে ৷

তাৎপর্য/প্রভাব:-


 1919 এই আন্দোলনের গভীরতা ( সালে -আন্দোলনের শুরু হয়েছিল ঠিকই কিন্তু ৪ মে তা থেকে এই আন্দোলন কেবলমাত্র ছাত্রদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না, সমাজের সকল শ্রেনীর মধ্যে এই আন্দোলন ছড়িয়েছিল বি, শ্রমজীবি, বুদ্ধিজীবি সকল শ্রেনীর মানুষ এই ধনী, বণিক, বুদ্ধিজীবি আন্দোলনে সামিল হয়েছিলো! জনগনের উপর এই আন্দোলনের সামগ্রিকভাবে বলা যায় চিনে সকল শ্রেনীর প্রভাব ছিল ব্যাপক।

ঐতিহাসিক মেয়ারব‍্যাঙ্ক মে এই আন্দোলনকে জাতীয় আন্দোলন বলেছেন। চীনকে রাজধানীর দিক দিয়ে সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলি দীর্ঘদিন ধরে যে অপমান করেছিলো এই আন্দোলন ছিল তার মোগ্য জবাব প্যারিস সম্মেলনে চীনের দাবিগুলিকে মেভাবে মিত্রশক্তি বর্গ উপহাস করেছিল চীন এই আন্দোলনের মাধ্যমে তার প্রতিবাদ জানিয়েছিল। আন্দোলন- বকারীরা দেশকে বাঁচার জন্য শ্লোগান তুলেছিল তারা চীনের সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করার জন্য আন্দোলন করেছিল। প্রথমদিকে অবশ্য রাজনৈতিক নেতারা এই আন্দোলনে যোগ দেয়নি তাদের কাছে তখন ৪মে আন্দোলন ছিল নিছক ছাত্র আন্দোলন কিন্তু এই আন্দোলনের ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেলে তারা এতে যোগ দিয়েছিল এই আন্দোলন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে বিদেশি সাম্রাজ্যবাদের বিরুবো পরিচালিত হয়েছিল।

চীনের অর্থনৈতিক বিকাশের উপর ও এই আন্দোলনের প্রভাব ছিল সূচুর প্রসারী উৎপাদনের সাথে যুক্ত শিল্পমালিক, বুর্জয়া শ্রেনী ও শ্রমিকশ্রেণী এই আন্দোলনকে সমর্থন করেছিল। শিল্পপতি বুর্জোয়ারা নিজেদের শ্রেনী স্বার্থতার, স্বার্থের তাগিদে এই আন্দোলনে সামিল হয়েছিল, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় চীন স্বদেশি শিল্পের বিকাশ হয়েছিল কারণ বিদেশি সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো প্রথম বিশরমাবদ্ধ, এত ব্যস্ত ছিল মে তারা চীনের বাজারে পন্য আমার সুযোগ থকে কাজে লাগিয়ে ছিল শিল্পপতিরা তাদের উৎপাদিত পক্ষ চীনের বাজারে বীনা প্রতিদন্দ্বীতায় বিক্রি হয়েছিল এমনকি কিছু কৃষক শ্রমিক হিসাবে নতুন করে জীবন শুরা বারেছিল।

এই আন্দোলনের সবথেকে ইতিবাচক দিক হল নতুন সংস্কৃতি শিক্ষার আধুনিকিকরণ শক্তিশালী গনমাধ্যম ও জনমতের, কথ্যভামার মাধ্যমে সাহিত্য সৃষ্টি, পুরানো ঐতিহ্যের অবসান ইত্যাদির মাধ্যমে চাঁনের সােকৃতি জচাতে এক ব‍্যাপক পরিবর্তন এসেছিল, সংস্কৃতির উন্নয়ন চীনের সমাজ জীবনের উপর প্রভাব ফোলেছিল। চীনারা উপলব্ধি করেছিল চীনকে শক্তি করতে হলে সমাজ জীবনের পরিবর্তন আনতে হবে প্রাচীন ঐতিহ্য থেকে চীনকে মুক্ত বারতে হবে চীনার। প্রাচীন ঐতিহথ্য বেড়াজাল থেকে নিজেদেরকে ধীরে ধীরে মুক্ত বারতে পেরেছিল। চীনের নারীমুক্তিার ইতিহাসেও এই আন্দোলনের ভূমিলে ছিন উজ্জ্বল। এককশায় বলা মাস মে, এই স্প গন আন্দোলনের সঙ্গে সঙ্গে বুদ্ধি ছিল খুব জীবিদের সাহায্য দেশের শিক্ষা, সরোকৃতি, সাহিত্য, রাজনীতি ও সামাজিক আদর্শ সম্মত ক্ষো জোয়ার আসে। সমস্ত মোত্রে আধুনিকীকরণ এবং শু নবমূল্যায়ন এর



About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟