ইংল্যান্ডের নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা কর

ইংল্যান্ডের নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা কর

ইংল্যান্ডের নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা কর

ইংল্যান্ডের নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা কর

ক্তিশালী রাজতন্ত্রের ধারণাটি সপ্তদশ শতাব্দীতে সৃষ্টি হলেও প্রাচীন মিশরের ফেরাউন, জুলিয়াস সিজার থেকে আধুনিক যুগের সূচনা পর্যন্ত অসংখ্য রাজার শাসনে এর প্রতিচ্ছবি খুঁজে পাওয়া যায় ৷ তবে সপ্তদশ শতাব্দীতে শক্তিশালী রাজতন্ত্রের তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা গড়ে উঠেছিল ইংল্যান্ডের অষ্টম হেনরি এবং কমওয়েল শক্তিশালী রাজতন্ত্রের বলিষ্ঠ উদাহরণ ৷ তবে সকল রাজা শক্তিশালী হলেও স্বেচ্ছাচারী ছিল না। নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্রের আমলে রাজার ক্ষমতা জনগণের সকল স্তরে প্রভাবিত হয়েছিল রাজা ছিলেন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নির্বাহী ন্যায়দন্ডের রক্ষক প্রকৃত ক্ষমতার উৎস ৷

নিরঙ্কুশ রাজারা তাদের ক্ষমতা ঈশ্বর প্রদত্ত বলে মনে করতেন ৷ রাজা কেবলমাত্র ঈশ্বরের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে নয় ৷ ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম জেমস শক্তিশালী রাজতন্ত্রের স্বপক্ষের তার মতামত ব্যক্ত করেন । রাজারা সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী রাজা যদি কোন ভুল করে তবু তার বিরুদ্ধে কোনরকম বিদ্রোহ সংঘটিত করা যাবে না ৷

শক্তিশালী রাজতন্ত্র স্বেচ্ছাচারী রাজা মত নয় রাজা একমাত্র ঈশ্বর ছাড়া কারোর কাছে দায়বদ্ধ থাকবে না এ প্রসঙ্গে টমাস হবস তার "লেভিয়াথন" গ্রন্থে শক্তিশালী রাজতন্ত্রের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা দেন । সপ্তদশ শতকে ইংল্যান্ডের গৃহযুদ্ধ এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশৃঙ্খলা অনৈক্য ইত্যাদি ঘটনার শক্তিশালী ক্ষমতার অধিকারী রাজতন্ত্রই ইংল্যান্ডের রাজনৈতিক অবস্থার উন্নতির একমাত্র সমাধান বলে মনে করেন ৷ হবসের এই মতবাদের ধারণা অনুযায়ী ইংল্যান্ডের নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্রের আবির্ভাব ঘটে ৷

তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ইংল্যান্ডের নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা কর এই নোটটি পড়ার জন্য

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟