ইউরোপীয় ইউনিয়ন অথবা, ১৯৩৩ সালের ম্যাসট্রিক্ট চুক্তি বা Maastricht Treaty
|
ইউরোপীয় ইউনিয়ন
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুদ্ধবিধ্বস্ত পশ্চিম ইউরোপের অর্থনীতিতে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে পশ্চিম ইউরোপের রাজনীতিবিদরা পশ্চিম ইউরোপের রাষ্ট্রগুলির মধ্যে সংহতি ও ঐক্য গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছিলেন এই উদ্যোগের ফলে পশ্চিম ইউরোপে একাধিক আঞ্চলিক সংগঠন গড়ে উঠেছিল যার মধ্যে বিশেষ ও সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক সংগঠন হলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন ৷
 |
| চুক্তিতে স্বাক্ষর কারী দেশ |
১৯১১ সালে ইউরোপীয় গোষ্ঠীর সদস্য রাষ্ট্রগুলি নেদারল্যান্ডের মেসট্রিক শহরে মিলিত হয় এবং দীর্ঘ আলোক আলোচনার পর 1992 সালে ইউরোপীয় গোষ্ঠীর সদস্য রাষ্ট্রগুলি ঐতিহাসিক ম্যাট্রিক্স চুক্তি স্বাক্ষর করেন এই চুক্তির মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্ম হয় অর্থাৎ এই চুক্তির মাধ্যমে ইউরোপীয় গোষ্ঠী ইউরোপীয় ইউনিয়নের রূপান্তরিত হয় এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য ছিল সমগ্র ইউরোপের জন্য একটি মুদ্রা ব্যবস্থা চালু করা একই রকম বিদেশ ও নিরাপত্তা নীতি এবং একই রকম অভ্যন্তরীণ নীতি চালু করা
তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভ্যন্তরীণ বেশ কিছু জটিলতা থেকে গেছে সমগ্র ইউরোপের জন্য এইরকম অর্থ ব্যবস্থা গ্রহণ করার ফলে ইউরোপে বেকার সমস্যা বৃদ্ধি পেয়েছে তবে এক কথায় ঠিক পশ্চিম ইউরোপের ঐক্য সংহতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে মেট্রিক চুক্তি বা ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছিল এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ সম্প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়ন একটি মুদ্রা ব্যবস্থা ইউরো ইউরোপীয় সংবিধান ইত্যাদি চালু করতে পেরেছে ৷
তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ইউরোপীয় ইউনিয়ন অথবা, ১৯৩৩ সালের ম্যাসট্রিক্ট চুক্তি বা Maastricht Treaty এই নোটটি পড়ার জন্য
