ডি-ডে' বা 'মুক্তি দিবস' সম্পর্কে কী জান?

ডি-ডে' বা 'মুক্তি দিবস' সম্পর্কে কী জান?

ডি-ডে' বা 'মুক্তি দিবস' সম্পর্কে কী জান?

ডি-ডে' বা 'মুক্তি দিবস' সম্পর্কে কী আন?

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পূর্ব রণাঙ্গনে রাশিয়া ও জার্মানির মধ্যে তীব্র লড়াই চলার সময় সেখানে জার্মান আক্রমণের চাপ কমানোর উদ্দেশ্যে রাশিয়া মিত্রশক্তির কাছে পশ্চিমদিকে জার্মানির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় রণাঙ্গন খোলার দাবি জানায়।

'ডি-ডে' বা 'মুক্তি দিবস'

আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন

মার্কিন সেনাপতি আইজেনহাওয়ার-এর নেতৃত্বে উত্তর ফ্রান্সের নর্মান্ডি উপকূলে জার্মানির বিরুখে দ্বিতীয় রণাঙ্গন খোলা হয়। ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের ৫ জুন ফরাসি উপকূলের জামান খাঁটিগুলিতে মিত্রপক্ষের অসংখ্য বোমারু বিমান থেকে প্রবল বোমাবর্ষণের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে দেওয়া হয় । ৬ জুন ভোরের মৃদু আলোতে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করে চার হাজারেরও বেশি জাহাজে ১ লক্ষ ৫৬ হাজার মিত্রসেনা নর্মান্ডি উপকূলে অবতরণ করে । তারা ৬০ মাইলব্যাপী দীর্ঘ এলাকায় ৫টি স্থানে অবতরণ করে। তাদের নিরাপত্তার জন্য ১১ হাজার বিমান প্রস্তুত থাকে । নিত্রবাহিনীর এই অভিযান 'অপারেশন ওভারলর্ড' নামে পরিচিত।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসে ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের ৬ জুন দিনটি 'ডি-ডে' (D-Day or Deliverance Day') যা 'মুক্তি দিবস' নামে পরিচিত । মুক্তি দিবসের আক্রমণের যারা মিত্রবাহিনী জার্মানির কবল থেকে ফ্রান্সের বিভিন্ন ভূখণ্ড মুক্ত করতে থাকে । তারা ২৫ আগস্ট রাজধানী প্যারিস দখল করে । ১৯৪৪ খ্রিস্টালের ৬ রা জুন মিত্রবাহিনী ফরাসি উপকূলে জার্মানির বিরুদ্ধে যে অভিয়ান শুরু করে তাজে বিশ্বের সর্ববৃহৎ নৌবহর অংশ নেয় । মার্কিন ঐতিহাসিক স্নাইডার বলেছেন যে, 'ইংল্যান্ডের বন্দরগুলিতে এমন সুবিশাল নৌবহরের সমাবেশ আগে কখনও হয়নি।"

তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ডি-ডে' বা 'মুক্তি দিবস' সম্পর্কে কী জান? এই নোটটি পড়ার জন্য

About the author

Irisha Tania
"আমি সেই মেয়ে, যে শব্দে বাঁচে। কলম আমার অস্ত্র, আর কাগজ আমার স্বপ্নের আকাশ। প্রতিটি অনুভব, প্রতিটি চিন্তা আমি সাজিয়ে রাখি অক্ষরের গাঁথুনিতে। কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো নিঃশব্দের ভেতরে। আমি লিখি, কারণ লেখার মাঝে আমি নিজেকে খুঁজে পাই। …

Post a Comment

🌟 Attention, Valued Community Members! 🌟