কেন আমস্টারডাম সপ্তদশ শতকের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কেন্দ্র হয়ে ওঠে
ষোড়শ শতাব্দীর ইউরোপীয় ঘটনাগুলির মধ্যে একটি ছিল নেদারল্যান্ডের বিদ্রোহ বা ওলোন্জদের স্বাধীনতা । এই যুদ্ধ থেকে নেদারল্যান্ড এবং পোল্যান্ডের যুক্ত প্রদেশগুলি একটি শক্তিশালী বাণিজ্যিক দেশ হিসাবে আবির্ভূত হয় । স্বাধীনতা লাভের পর নেদারল্যান্ড দ্রুত উন্নতি লাভ করতে শুরু করে । তাদের স্বাধীনতার পর থেকে, তারা জাতীয়তাবাদ এবং দেশপ্রেমের প্রতি জাগ্রত হয়ে ওঠে, যা তাদের ইউরোপের অন্যতম শক্তিতে পরিণত করেছে । তারা বাণিজ্যে ইংল্যান্ডের সাথে প্রতিযোগিতা শুরু করে । পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে পর্তুগালের বাণিজ্যিক অবনতি এবং হ্যানসীয়টিক লীগের পতনের ব্যাপারে যথেষ্ট পরিমাণ সাহায্যে বাদ করেন ।
আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন
নেদারল্যান্ড বাণিজ্যের অন্যতম ক্ষেত্র হয়ে ওঠে আমস্টারডাম শহরে ৷ এই শহরকে কেন্দ্র করে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক ও বাণিজ্য পরিচালিত হতে থাকে । স্বাধীনতার পর, শহরটি স্থানীয় এবং বিদেশী উভয় বাণিজ্যের কেন্দ্রে পরিণত হয়, যা ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যবাদে মননিবেশ করেন । ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের সাথে লড়াই করার পরিবর্তে, তারা প্রাচ্যের দেশগুলিকে জয় করার সুযোগের জন্য লড়াই শুরু করে । তাদের প্রভাব সিংহলি ছাড়াও পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং এর ফলে মশলা বাজারের ব্যবসায়ীদের একচেটিয়া আবেগ হস্তক্ষেপ করতে দেখা দেয় ৷
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মসলার চাহিদা অত্যন্ত বেশি হওয়ায় আমস্টাডামের পাশাপাশি প্রতিবেশী অঞ্চল ওটার দামে অর্থনৈতিক দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে । রটারডাম বিশেষ করে হীরা, মুক্তা এবং মূল্যবান পাথর কেনা-বেচার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত লাভ করে । কৃষি সম্পদের পাশাপাশি মাছ ধরার একচেটিয়া অধিকারের কারণে ডাচ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আরও বেশি আন্তঃসংযুক্ত ছিল । স্বাধীনতার 25-30 বছর পর, ডাচ মাছ ধরার নৌকাগুলি পৃথিবীর প্রতিটি বন্দরে দেখাতে শুরু করে, এবং হল্যান্ড পৃথিবীর শসাগরে পরিণত হয় । বাণিজ্যিক কারণে অন্যান্য দেশের জাহাজ হল্যান্ডের বন্দরে আসতে বাধ্য হয় আমার স্টাডিয়ামের ব্যাংক ইউরোপে ব্যাংকে পরিণত হয় । এই ভাবেই আমার স্ট্যাডাম সপ্তদশ শতকে বিশ্ব বাণিজ্য অর্থনীতির অন্যতম কেন্দ্রে পরিণত হয়।